ব্ল্যালাংচেক দিয়েছন প্রধানমন্ত্রি পটুয়াখালী বরগুনা দুই জেলার জন্য,এ কথা বলেন সচিব আঃ মালেক।

প্রতিনিধি লোকমান মৃধা

আগামী দুই মাসের মধ্যেই শুরু হবে লোহালিয়া সেতুর কাজ। ফলে পটুয়াখালীর সাথে বাউফল-দশমিনার যোগাযোগ নিরবিচ্ছিন্ন হবে। প্রসারিত হবে ঐ দুই উপজেলার জীবন মান ব্যাবসা বানিজ্য আর লাউকাঠি সেতুর টেন্ডার হবে আগামী মাসে। আজ শনিবার দুপুরে পটুয়াখালী পৌরসভার প্রবেশ দ্বারে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ম্যুরাল উন্মোচন কালে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের সচিব আঃ মালেক এ কথা বলেন।

পটুয়াখালীসহ গোটা দক্ষিনাঞ্চলকে আধুনিকায়ন করতে প্রধানমন্ত্রি বদ্ধ পরিকর। তারই ধারাবাহিকতায় পটুয়াখালীতে একের পর এক উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। এ ছাড়াও পায়রা বন্দরকে মাথায় রেখে পটুয়াখালী জেলা বিচ্ছিন্ন বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেষে জেগে ওঠা দ্বীপ রাঙ্গাবালী উপজেলাকে বিশেষ ট্যুরিজ সেন্টার করা হবে। জেলা বিচ্ছিন্ন ঐ উপজেলার প্রতিটি ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ সেবা প্রদান করার ব্যাবস্থা গ্রহণ করেছে সরকার। পাশাপাশি স্বাস্থ্য সেবার মান বাড়াতে এই উপজেলায় একটি এ্যাম্বুলেন্স দেয়া হবে।

এ সময় তিনি আরো বলেন, পটুয়াখালী জেলা হবে, একটি আধুনিক জেলা। উন্নয়নের পাশাপাশি এ পটুয়াখালী পৌরসভাকে সিটি কর্পোরেশনে উন্নীত করা হবে। এ জন্য যা যা করা দরকার তা করা হবে।

এ সময় তার সাথে অন্যন্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ পৌর বাসীরা উপস্থিত ছিলেন।

তার পর ওখান থেকে শেকাঠির উদ্দেশ্যে এক গন সংবর্ধনার অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সচিব আবদুল মালেক।চার ইউনিয়নে মানুষের সকল দাবি পূরন করার প্রতিশ্রতি দেন।চমকের বিষয় হলো শেকাঠি খেয়াঘাটে একটি ব্রীজ করার প্রতিশ্রতি দেন।এ সময় তিনি আরো বলেন সরকার উন্নয়নের জন্য ব্ল্যালাংচেক দিয়েছন হিসাব করে কোনো উন্নয়ন নয়।তিনি আরো বলেন বিদেশ গিয়ে বাঙ্গালীর কাজ করতে হবেনা।বিদেশ থেকে এসে এই দেশে কাজ করবে।এই সরকার আবার ক্ষমতায় আসিলে। এসময় অনুষ্ঠানে আরো উপস্হিত ছিলেন সুলতান মৃধা, মেয়র ডাঃ শফিক, এ্যাডঃ উজ্জল ঘোষ, সরদার ছোরাপ, সহসভাপতি জেলা যুবলীগ ও মনির খাঁন উপজেলা ভাইসচেয়ারম্যান। আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দু।