Header Ads

নিজ জেলায় ভাই দারোগা তাই এল,জি,এস,পির রাস্তা কেটে বাড়ি করার সিদ্ধান্ত,

নিজ জেলায় ভাই দারোগা তাই হাজারো মানুষের চলাচলের একমাত্র রাস্তা কেটে বাড়ি করার সিদ্ধান্ত।
বর্তমান সরকারের মূল লক্ষ যখন দেশের উন্নয়ন করা তখনি এক শ্রেনীর লোকজন সেই উন্নয়নকে ধূলিসাত করে দেয়। তারি প্রমান হলো এই ঘটনাটি। পটুয়াখালী প্রতিনিধি পটুয়াখালী সদর উপজেলার ২নং বদরপুর ইউনিয়ন ৬নং ওয়ার্ড খলিশাখালী গ্রামের, মৃত্যু আঃ লতিফ হাওলাদারের বড় ছেলে বাবুল হাওলাদার দীর্ঘদিন যাবত নিজ জেলায় পুলিশে কর্মরত আছেন এস, আই, বাবুল হাওলাদার।গলাচিপা থানায় তিন বছর যাবত আছে বলে জানা যায়। 
তাই এলাকাবাসী বলেন আমরা জীবনে প্রথম বার দেখতেছি  এই জেলার ছেলে এই জেলায় পুলিশে চাকরি করতেছে, সেই প্রতি হিংসার শিকার এই এলাকাবাসী। তার ভাই কালাম হাং চাচা কৃষি অভিস্যার ফারুক হাং কতভাবে সরকারের টাকায় পাকা রাস্তা কেটে কিভাবে বাড়ি করার সিদ্ধান্ত নেয়। ভাই দারোগা তাই আমরা ভয়ে কিছু তাকে বলিনা,এদিকে কালাম হাং গনমাধ্যম কর্মিদের খবর পেয়ে ঘটনাস্থালে চলে আসেন। কালাম গনমাধ্যম কর্মিদের বলেন আপনারা ছবি তুলেন কেনো ছবি তুলে কি করতে পারবেন, গনমাধ্যম কর্মিরা সাক্ষাৎকার চাইলে তাদের উপরে ক্ষিপ্ত হয়। ক্ষিপ্ত হতে পারে দারোগার ভাই বলে কথা।এদিকে সাবেক মেম্বার হাবিব মাষ্টার রানিং মেম্বার নাসির খাঁন স্থানীয় আওয়ামীলীগকের নেতৃবৃন্দ ওএলাকাবাসী ঘটনাস্থলে এসে পড়েন।  কালাম,লোকজনের উপস্থিতি লক্ষ করে তার সুর পাল্টে ফেলে।তখন  কালাম ভুলভাল বলতে থাকেন।তখন এলাকাবাসী বলেন একদিকে তুমি জনগনের রাস্তা কেটে দখল দিয়েছ অন্যদিকে তুমি তিন চারটে গ্রামের কৃষকদের পেটে লাথি মারার ব্যবস্থা করেছে।ভালো রাস্তা কেটে বাড়ি করিতেছ অন্যদিকে সরকারি খাল ভরাট করে রাস্তা তৈরি করে দিতেছ।  তখন গ্রামের নারী পুরুষ  কালামকে  বলে প্রয়োজনে তুমি সমস্ত রাস্তা কেটে বাড়ি করো।আমাদের কোনো আপত্তি নেই। এই খালটি ভরাট করোনা।এই খালের পানি দিয়ে তিন চার গ্রামের কৃষকেরা কৃষি কাজ করে থাকেন।সেই খালটি ভরাট করিলে কৃষক মরে যাবে।
তারা আরো বলেন যে রাস্তা না থাকিলে চলা যায় না খেয়ে কি মানুষ চলতে পারে। এই প্রশ্ন করা হয় গনমাধ্যম কর্মিদের 
কাছে।গনমাধ্যম কর্মীরা বিষয়টি জেলাপ্রসাশক টিয়োনো ও, 
এল,জি,আই,ডি,কর্মকর্তা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানায়, সবাই সাথে সাথে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন।এবং ঘটনাস্থলে এল,জি,ডির,থানা ইন্জিয়ার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। পরিদর্শন করার পরে সাক্ষাৎকার চাওয়া হলে তিনি ক্যামেরার সামনে কথা বলতে রাজি হননি। তিনি বলেন আমি সমস্ত ঘটনা সত্যতা পেয়েছি। আমি আমার উপর মহলের কর্মকর্তাদের কাছে জানাবো তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন। এদিকে এ, এস,আই,বাবুলের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হয়। বিষয়টি তার কাছে তুলে ধরলে তিনি পরিচয় জানতে চায় আপনি কে বলছেন, ৭১ বাংলা টিভির প্রতিনিধি পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন।

Blogger দ্বারা পরিচালিত.