কুমিল্লা চিড়িয়াখানার সেই যুবরাজ আর নেই
কুমিল্লা চিড়িয়াখানার সেই সিংহ যুবরাজ মারা গেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় তার মৃত্যু হয়। সিংহটি দীর্ঘদিন ধরে মুমূর্ষু অবস্থায় ছিলো। কুমিল্লা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার ভৌমিক তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। যুবরাজের ময়নাতদন্তের জন্য চার সদস্যের একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
কুমিল্লা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার ভৌমিক বলেন, ‘যুবরাজ সিংহটি দীর্ঘদিন মুমূর্ষু অবস্থায় ছিলো। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, একটি সিংহ সাধারণত ১৪ বছর বাঁচে, যুবরাজের বর্তমান বয়স ১৮ বছর। এটি মূলত তার বাড়তি জীবনকাল অতিবাহিত করেছে। মঙ্গলবার সেটি মারা যায়। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবদুল মান্নানের নেতৃত্বে এটির ময়নাতদন্তের জন্য একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবদুল মান্নান বলেন, ‘সদর দক্ষিণ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নাজমুল হককে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। তারা সিংহের শরীর থেকে প্রয়োজনীয় উপদান সংগ্রহ করে তা ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকায় প্রেরণ করবেন।’
জানা যায়, কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় নেই উল্লেখযোগ্য পশু-পাখি। যে কয়েকটি পশু-পাখি আছে তাও মুমূর্ষু প্রায়। অধিকাংশ খাঁচা শূন্য। একটু বৃষ্টি হলে চিড়িয়াখানা ডুবে যায়, ডুবে যায় এর প্রবেশ পথও। এতে দর্শনার্থী কমে গেছে। গত পাঁচ বছর ধরে এমন দুরাবস্থা কুমিল্লা চিড়িয়াখানার। কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় তেমন দর্শনার্থী নেই, অনেকটা পরিত্যক্ত বাড়ির মতো। সব মিলিয়ে ৯টি বানর, ৩টি বন মোরগ, ৩টি হরিণ রয়েছে। ১৯৮৬ সালে কুমিল্লা নগরীর কালিয়াজুরি মৌজায় জেলা প্রশাসকের বাংলোর পাশে ১০.১৫ একর ভূমিতে গড়ে উঠে কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিকেল গার্ডেন।
কুমিল্লা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার ভৌমিক বলেন, ‘যুবরাজ সিংহটি দীর্ঘদিন মুমূর্ষু অবস্থায় ছিলো। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, একটি সিংহ সাধারণত ১৪ বছর বাঁচে, যুবরাজের বর্তমান বয়স ১৮ বছর। এটি মূলত তার বাড়তি জীবনকাল অতিবাহিত করেছে। মঙ্গলবার সেটি মারা যায়। জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবদুল মান্নানের নেতৃত্বে এটির ময়নাতদন্তের জন্য একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।’
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আবদুল মান্নান বলেন, ‘সদর দক্ষিণ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. নাজমুল হককে আহ্বায়ক করে চার সদস্যের একটি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। তারা সিংহের শরীর থেকে প্রয়োজনীয় উপদান সংগ্রহ করে তা ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকায় প্রেরণ করবেন।’
জানা যায়, কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় নেই উল্লেখযোগ্য পশু-পাখি। যে কয়েকটি পশু-পাখি আছে তাও মুমূর্ষু প্রায়। অধিকাংশ খাঁচা শূন্য। একটু বৃষ্টি হলে চিড়িয়াখানা ডুবে যায়, ডুবে যায় এর প্রবেশ পথও। এতে দর্শনার্থী কমে গেছে। গত পাঁচ বছর ধরে এমন দুরাবস্থা কুমিল্লা চিড়িয়াখানার। কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় তেমন দর্শনার্থী নেই, অনেকটা পরিত্যক্ত বাড়ির মতো। সব মিলিয়ে ৯টি বানর, ৩টি বন মোরগ, ৩টি হরিণ রয়েছে। ১৯৮৬ সালে কুমিল্লা নগরীর কালিয়াজুরি মৌজায় জেলা প্রশাসকের বাংলোর পাশে ১০.১৫ একর ভূমিতে গড়ে উঠে কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিকেল গার্ডেন।