বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা বিধির আদেশ ২ জানুয়ারি
![]() |
বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা বিধির আদেশ ২ জানুয়ারি
নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা বিধির গেজেট বিষয়ে আদেশের দিন ধার্য করা হয়েছে ২ জানুয়ারি ২০১৮।
আজ বুধবার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞার নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।
সোমবার বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলাবিধির গেজেট প্রকাশ করে সরকার।
ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা বলেছেন, একজন বিচারপতি না থাকায় নিম্ন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট বিষয়ে আদেশ দেওয়া সম্ভব হল না। আগামী ২ জানুয়ারি এ বিষয়ে আদেশ দেয়া হবে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত গেজেট জারি করা হয়। বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা ও আচরণ বিধিমালার গেজেট প্রকাশে সরকারকে আজ বুধবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ।
এই গেজেট প্রকাশের জন্য সরকারকে বহুবার সময় দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্ট। তবে এর আগে বিধিমালায় আপত্তি জানিয়ে তা ফেরত পাঠিয়েছিলেন পদত্যাগ করা প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা।
১৯৯৯ সালের ২ ডিসেম্বর মাসদার হোসেন মামলায় (বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ) ১২ দফা নির্দেশনা দিয়ে রায় দেওয়া হয়। ওই রায়ে নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিধিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা ছিল।
নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা বিধির গেজেট বিষয়ে আদেশের দিন ধার্য করা হয়েছে ২ জানুয়ারি ২০১৮।
আজ বুধবার দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞার নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ দিন ধার্য করেন।
সোমবার বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলাবিধির গেজেট প্রকাশ করে সরকার।
ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি মো. আবদুল ওয়াহ্হাব মিঞা বলেছেন, একজন বিচারপতি না থাকায় নিম্ন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট বিষয়ে আদেশ দেওয়া সম্ভব হল না। আগামী ২ জানুয়ারি এ বিষয়ে আদেশ দেয়া হবে।
এর আগে ১১ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত গেজেট জারি করা হয়। বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা ও আচরণ বিধিমালার গেজেট প্রকাশে সরকারকে আজ বুধবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ।
এই গেজেট প্রকাশের জন্য সরকারকে বহুবার সময় দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্ট। তবে এর আগে বিধিমালায় আপত্তি জানিয়ে তা ফেরত পাঠিয়েছিলেন পদত্যাগ করা প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা।
১৯৯৯ সালের ২ ডিসেম্বর মাসদার হোসেন মামলায় (বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ) ১২ দফা নির্দেশনা দিয়ে রায় দেওয়া হয়। ওই রায়ে নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরির শৃঙ্খলা সংক্রান্ত বিধিমালা প্রণয়নের নির্দেশনা ছিল।