আমি শেখ হাসিনাকে ক্ষমা করে দিচ্ছি: খালেদা জিয়া
আমি শেখ হাসিনাকে ক্ষমা করে দিচ্ছি: খালেদা জিয়া
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে চতুর্থ দিনে আদালতে বক্তব্য দিতে খালেদা জিয়া বলেছেন, আমি পরিস্কার ভাষায় বলতে চাই, প্রতিহিংসায় নয়, ক্ষমায় বিশ্বাস করি।
আমার এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি শেখ হাসিনার প্রতিহিংসামূলক ও বৈরি আচরণ সত্ত্বেও তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছি। আমি তার প্রতি কোন প্রতিহিংসাপরায়ণ আচরণ সেল করবো না। খালেদা বলেন, আমি তাকে আহ্বান করেছিলাম, আসুন রাজনীতিতে শোভন আচরণ গড়ে তুলি। দেশের গণতন্ত্রের জন্য খুবই প্রয়োজন। ভবিষ্যত প্রজন্ম যেন আমাদের কাছ থেকে কিছু শিখতে পারে।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার পর খালেদা জিয়া আদালতে দেয়া বক্তব্য এ কথা বলেন।
খালেদা জিয়া বলেন, অবৈধ মঈনউদ্দীন ও ফখরুদ্দীন সরকার শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করলে আমি গৃহবন্দী থেকে তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম এবং বিবৃতি দিয়ে তার মুক্তি দাবি করেছিলাম। কেউ কেউ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন, কেউ শিক্ষা নেন না। কিন্তু, যারা শিক্ষা নেন তারা সম্মানিত হন। আর যারা শিক্ষা নেন না তাদের জায়গা হয় ইতিহাসের আস্তাকুড়ে। কেউ কেউ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন, কেউ শিক্ষা নেন না। কিন্তু, যারা শিক্ষা নেন তারা সম্মানিত হন। আর যারা শিক্ষা নেন না তাদের জায়গা হয় ইতিহাসের আস্তাকুড়ে।
মঈনউদ্দীন ফখরুদ্দীনের সরকার বৈধ ছিলে না, অসাংবিধানিক ছিল। তারা আমাকে নানা প্রস্তাব দিয়েছিলো। তাদের আমি সমর্থন জানাতে পারিনি। সপরিবারে দেশত্যাগ করতে বলেছিল। আমি তাদের কথা মানিনি। আমার ও পরিবারের নিরাপত্তার কথা ভাবিনি। তাদেরকে স্পষ্ট ভাষায় বলেছি, করা বাইরে আমার কোন ঠিকানা নেই। জীবনে মরণে আমি বাংলাদেশেই থাকতে চাই। খালেদা জিয়া তার বক্তব্যে আরও বলেন, আজ যারা ক্ষমতায় আছে সেই আওয়ামী লীগ, আন্তর্জাতিক পার্টি, একসময়কার ঘনিষ্ঠ মিত্র জামায়াত ইসলামী মিলে দেশে কী ধরণের পরিস্থিতি তৈরি করেছিল, তা আপনি জানেন। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের নামে কী সহিংস হানাহানি ও নৈরাজ্যকর অবস্থার সৃষ্টি করেছিলো। তা সকলেই জানেন।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে চতুর্থ দিনে আদালতে বক্তব্য দিতে খালেদা জিয়া বলেছেন, আমি পরিস্কার ভাষায় বলতে চাই, প্রতিহিংসায় নয়, ক্ষমায় বিশ্বাস করি।
আমার এবং পরিবারের সদস্যদের প্রতি শেখ হাসিনার প্রতিহিংসামূলক ও বৈরি আচরণ সত্ত্বেও তাকে ক্ষমা করে দিচ্ছি। আমি তার প্রতি কোন প্রতিহিংসাপরায়ণ আচরণ সেল করবো না। খালেদা বলেন, আমি তাকে আহ্বান করেছিলাম, আসুন রাজনীতিতে শোভন আচরণ গড়ে তুলি। দেশের গণতন্ত্রের জন্য খুবই প্রয়োজন। ভবিষ্যত প্রজন্ম যেন আমাদের কাছ থেকে কিছু শিখতে পারে।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার পর খালেদা জিয়া আদালতে দেয়া বক্তব্য এ কথা বলেন।
খালেদা জিয়া বলেন, অবৈধ মঈনউদ্দীন ও ফখরুদ্দীন সরকার শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করলে আমি গৃহবন্দী থেকে তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলাম এবং বিবৃতি দিয়ে তার মুক্তি দাবি করেছিলাম। কেউ কেউ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন, কেউ শিক্ষা নেন না। কিন্তু, যারা শিক্ষা নেন তারা সম্মানিত হন। আর যারা শিক্ষা নেন না তাদের জায়গা হয় ইতিহাসের আস্তাকুড়ে। কেউ কেউ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন, কেউ শিক্ষা নেন না। কিন্তু, যারা শিক্ষা নেন তারা সম্মানিত হন। আর যারা শিক্ষা নেন না তাদের জায়গা হয় ইতিহাসের আস্তাকুড়ে।
মঈনউদ্দীন ফখরুদ্দীনের সরকার বৈধ ছিলে না, অসাংবিধানিক ছিল। তারা আমাকে নানা প্রস্তাব দিয়েছিলো। তাদের আমি সমর্থন জানাতে পারিনি। সপরিবারে দেশত্যাগ করতে বলেছিল। আমি তাদের কথা মানিনি। আমার ও পরিবারের নিরাপত্তার কথা ভাবিনি। তাদেরকে স্পষ্ট ভাষায় বলেছি, করা বাইরে আমার কোন ঠিকানা নেই। জীবনে মরণে আমি বাংলাদেশেই থাকতে চাই। খালেদা জিয়া তার বক্তব্যে আরও বলেন, আজ যারা ক্ষমতায় আছে সেই আওয়ামী লীগ, আন্তর্জাতিক পার্টি, একসময়কার ঘনিষ্ঠ মিত্র জামায়াত ইসলামী মিলে দেশে কী ধরণের পরিস্থিতি তৈরি করেছিল, তা আপনি জানেন। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের নামে কী সহিংস হানাহানি ও নৈরাজ্যকর অবস্থার সৃষ্টি করেছিলো। তা সকলেই জানেন।