Header Ads

পটুয়াখালীতে চার মাস শেষ হতে চলেছে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি এখনো

পটুয়াখালীতে ঈদ উপলক্ষে সরকাররে দয়ো গম পাচার করল চয়োরম্যান।


চার মাস শেষ হতে চলেছে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি এখনো

গড়ীবের ১৩.৭০কেজী গম ১০কেজী হয়ে গেল চেয়ারম্যানের নিজের লোকদের ঘরে।
জেলার সদর উপজেলার ছোট বিঘাই ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে, মিডিয়া কর্মিদের কাছে তথ্য ছিলো যে, ছোট বিঘাইতে গম বিতরনে অনিয়ম হচ্ছে এবং কিছু গম পাচার হচ্ছে, ঘটনা স্থলে গিয়ে এর সত্ততাও মিলে,ছোট বিঘাই ইউনিয়নের মাটি ভাঙ্গা বাজারে গিয়ে দেখা যায় কিছু লোক গম নিয়ে যাচ্ছে,এদের নাম তালিকায় আছে কিনা এমন প্রশ্ন করা হলে বিতরনের দায়ীত্বে থাকা ব্যাক্তিরা স্বীকার করে যে,এদের নাম তালিকায় নেই এদেরকে তালিকা ছারা দেওয়া হচ্ছে,এসময় চেয়ারম্যানের লোক এসে চোখ রাঙ্গানি দিলে তারা শুর পাল্টে ফেলে এক পর্যায় চেয়ারম্যান এসে নিজেও ধমক দিয়ে ওদের মুখ বন্ধ করে দেয়,এ ছারা লুকানো গমের বিষয় জানতে চাইলে এ প্রতিবেদকের দিকে তেরে আসে চেয়ারম্যান আলতাফ হাং এবং অশৌজন্য মুলক আচরন করে,গম পাচার হয়েছে এমন তথ্যের বিষয় জানতে চাইলে সেটা পাচার হয়নি মর্মে একাধিকবার প্র্রমান করার চেস্টা করে এবং গমের বস্তার পরিমানে গড়মিল দেখা দেয়,কত বস্তা গম ট্রলারে পাচারকরা হয়েছে জানতে চাইলে সেটাকে পাচার নয় বরং অন্য ওয়ার্ডের মেম্বরকে দেয়া হয়েছে বলে যানায়,কত বস্তা যানতে চাইলে চেয়ারম্যান বলে ১০ বস্তা স্থানীয় লেবাররা বলে ১৫ বস্তা এবং মেম্বর মাসুদ বলে ১০ বস্তা,তো সে গম কোথায় এমন প্রশ্নের জবাবে মাসুদ মেম্বর বলে পরিষদের সচিবের উপস্থিতিতেই নাকি বিলি করা হয়,বিলি করার তালিকা দেখতে চাইলে মেম্বর বলেন তালিকা সচিবের কাছে রয়েছে,সচিব মুশফিকুর রহমান সুমনের মুঠোফোনে যানতে চাইলে তিনি ছুটিনিয়ে বাড়ী গেছেন বলে যানায় বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করা হলে তিনি তাৎক্ষনিক দায়ীত্ব প্রাপ্ত ট্যাগ অফিসারকে ঘটনা স্থলে পাঠায়,ট্যাগ অফিসার উপস্থিত ছিলোনা ক্যানো যানতে চাইলে তাকে যানানো হয়নি বলে ট্যাগ অফিসার মিডিয়া কর্মিদেরকে অবহিত করেন এসময় সচিবকে ডাকা হলে তিনি মাত্র ৩০মি: এর রাস্তায় আসতে প্রায় দু ঘন্টার অধিক সময় ব্যায় করে আসে,মিডিয়া কর্মিরা গম বিতরনের তালিকা দেখতে চাইলে সে একটি তালিকা বের করে যেটাকে দেখে মনে হয় সমস্ত টিপছাপ একই হাতের দেয়া এবং তার কথায় অসংলগ্নতা ধরা পরে,এক পর্যায় রাত হয়েগেলে ট্যাগ অফিসার তদন্ত পূর্বক ব্যাবস্থা গ্রহন করবেন বলে চলে যায়,এদিকে চেয়ারম্যানের বিরুদ্বে পূর্বেও নারি নির্যাতন সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে,এবিষয় যানতে চাইলে সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সাধারন সম্পাদক
শাহজাহান ভ’ইয়া মুঠোফোনে বলেন ব্যাক্তির দায়

কখোনও দল নেবেনা তার বিরুদ্বে পর্বেও নানান অভিযোগ রয়েছে অভিযোগ প্রমানিত হলে দলিও ব্যাবস্থা সহ আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে, এ বিষয় কথা বলতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মুঠোফোনে ফোন করলে ব্যাস্ত আছে বলে যানায়,এলাকাবাসি ও সুসিল সমাজ এ ঘটনার তিব্র নিন্দা ও বিচার দাবী করছেন,

Blogger দ্বারা পরিচালিত.