ঘর পেয়ে আনন্দে আত্মহারা আয়েশা বেগম।
ঘর বাড়ী না থাকায় দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন দোকানের সামনে রাত কাটাতো আয়েশা বেগম।
এ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়া হলে় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন পটুয়াখালী জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, এবং তাকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
আয়েশা বেগমের এলাকায় ছুটে আসেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আলমগীর ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাজান ভূইয়া। টি এন ও এর সাথে মুঠোফোনে কথা বলে তাকে একটি ঘর দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেন আবাসনে ( গুচ্ছগ্রামে)। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আলমগীর বলেন আওয়ামীলীগ কাউকে ঘর ছাড়া করেন না বরং ঘর না থাকলে তাকে ঘরের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয় । এদিকে যে কারণে ঘর পেয়েছেন আয়েশা বেগম তিনি হচ্ছেন পটুয়াখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান ভূঁইয়া । এ সময় বদরপুর ইউনিয়নের ব্যবসায়ী মানিকের পাঠানো দশ হাজার টাকা আয়শা বেগমের হাতে তুলে দেন আওয়ামীলিগের নেতৃবৃন্দ। এ সময় আরো উপস্হিত ছিলেন জেলা কৃষকলীগ নেতা সরদার মোঃ সোহরার হোসেন।
এদিকে এলাকাবাসী দাবি করেন যে গুচ্চ গ্রামে যাদের ঘরের প্রয়োজন নেই তারাও ঘর যবর দখল করে বসে আছেন সেই ঘর গুলো গরিবের মাজে দেয়া হলে ভালো হবে বিষয়টি খতিয়ে দেখার অনুরোধ রইল কতৃপক্ষের কাছে।
এ নিয়ে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়া হলে় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন পটুয়াখালী জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, এবং তাকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকেন বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ।
আয়েশা বেগমের এলাকায় ছুটে আসেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আলমগীর ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাজান ভূইয়া। টি এন ও এর সাথে মুঠোফোনে কথা বলে তাকে একটি ঘর দেওয়ার ব্যবস্থা করে দেন আবাসনে ( গুচ্ছগ্রামে)। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজী আলমগীর বলেন আওয়ামীলীগ কাউকে ঘর ছাড়া করেন না বরং ঘর না থাকলে তাকে ঘরের ব্যবস্থা করে দেওয়া হয় । এদিকে যে কারণে ঘর পেয়েছেন আয়েশা বেগম তিনি হচ্ছেন পটুয়াখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান ভূঁইয়া । এ সময় বদরপুর ইউনিয়নের ব্যবসায়ী মানিকের পাঠানো দশ হাজার টাকা আয়শা বেগমের হাতে তুলে দেন আওয়ামীলিগের নেতৃবৃন্দ। এ সময় আরো উপস্হিত ছিলেন জেলা কৃষকলীগ নেতা সরদার মোঃ সোহরার হোসেন।
এদিকে এলাকাবাসী দাবি করেন যে গুচ্চ গ্রামে যাদের ঘরের প্রয়োজন নেই তারাও ঘর যবর দখল করে বসে আছেন সেই ঘর গুলো গরিবের মাজে দেয়া হলে ভালো হবে বিষয়টি খতিয়ে দেখার অনুরোধ রইল কতৃপক্ষের কাছে।