Header Ads

ইয়াবা ব্যবসায়ী আব্দুল্লাহর আতঙ্কে এলাকাবাসী সঠিক তদন্তের দাবি সাধারণ মানুষের?

নিজস্ব প্রতিবেদক
ইয়াবা বিক্রিতে বাধা দেয়ায় এলাকাবাসী মাদক ব্যবসায়ী অসুস্থ না হয়েও মেডিকেলে ভর্তি অতঃপর মামলার হুমকি আতঙ্কে আব্দুল্লাহর এলাকাবাসী?

এ ঘটনা পটুয়াখালী সদর উপজেলার ২নং বদরপুর ইউনিয়নের খলিশাখালি গ্রামের।

বর্তমান সরকার যখন মাদকের উপরের জিরো ডলারেন্স ঘোষণা করেছেন প্রশাসন করছেন অক্লান্ত পরিশ্রম ঠিক সেই সময়ই মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ার কারণে এলাকার সাধারণ মানুষের উপর দায় চাপিয়ে কৌশল অবলম্বন করছে এই মাদক ব্যবসায়ী ও চাঁদাবাজ আব্দুল।

গত ২৯/৫/১৮ রোজ রবিবার সকাল ৯ টার সময় চুন্নু মিয়ার ইটের বাটা লেবাররা স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বলেন আপনারা এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তির তাই আপনাদের বিষয়টা জানানো উচিত যে এতদিন আমরা সহ্য করেছি কিন্তু আর নয় আপনারা এবার একটা কিছু করুন সাবেক মেম্বার শাহ আলম চৌকিদার  লেবারদের বলেন কি হয়েছে খুলে বলুন জবাবে ইটের ভাটার নিরাপত্তারক্ষী কাদের খলিফা বলেন আব্দুল গাজী প্রতিদিন লেবারদের বাসায় ঢুকে ছোট ছোট ছেলেদের নিয়ে লাল লাল কি জানি ট্যাবলেটের মতো ওগুলো খায় আমরা তার ফ্যামিলির কাছে বিচার দেওয়ায় লেবারদের সাথে খারাপ আচরণ করেন আবদুল কাদের আরও বলেন কি বলব মেম্বার সাহেব দুইদিন সাতক্ষীরার লেবারদের গায়ে হাত তুলেছে এই আব্দুল আপনারা একটা কিছু করেন।

লেবারদের কথা শেষ হলে খালেক চকিদার বলেন আপনারা বিচার দিয়েছেন আমরা বিষয়টা আজকে দেখব এলাকার যারা রয়েছে সবাইকে নিয়ে এভাবে চলতে দেওয়া যায় না সরকারও কঠোর ভূমিকা নিয়েছে মাদক নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।

তবে এলাকার আর এক ব্যক্তি বেল্লাল খান  বলেন বিষয়টি আপনাদের আরো আগে বলা উচিত ছিল। এলাকাবাসীর কাছে তখন লেবাররা জানান আমরা দাদা ভয়ে বলিনি যখন দেখছি ধৈর্যের সীমা শেষ হয়ে গেছে তাই আজ আপনাদের সাথে বিষয়টি শেয়ার করিলাম। তখন লেবারদের উদ্দেশ্যে শাহাআলম বলেন আব্দুল এর উপযুক্ত বিচার করা হবে। আজ বিকেলে সবাই এখানে থাকিবেন। এবং তার ফ্যামিলিকে বিষয়টি জানানো হবে। আব্দুল কে নিয়ে যেন উপস্হিত এখানে থাকে তার পরিবারের লোকজন।  কেন র্লেবারদের সাথে এই খারাপ আচরণ করেছে। বিকেলবেলা আব্দুল্লাহর পিতা-মাতা জানায় এই ছেলে আমাদেরকেও মারধোর করে ও আমাদেরকে সম্মান করে না। আসলে আমরা পরিচয় দেই না এই ছেলেকে।এসময় আব্দুলের বাবার কাছে স্থানীয় একজন হিন্দু মহিলা গীতারানী বলেন আপনার কাছে আমি বিচার দিয়েছিলাম আপনার ছেলে আমাদেরকে অনেক খারাপ ব্যবহার করেছে।আমার ঘরে তার বন্ধু-বান্ধব নিয়ে বসতে দেইনি কেন এজন্য। আমাদেরকে নাকি অনেক পস্তাতে হবে। এ বলে আমাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিলো আমরা হিন্দু তাই বিষয়টি সবার কাছে বলেনি ভয়ের কারনে।এসময় এলাকার আর এক তরুণ যুবক সাগর খঁান বলেন,২০০১সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত টমটম থেকে চাঁদাবাজি করত এই আব্দুল। এজন্য Rab হাতেনাতে তাকে আটক করেছিল।সেখানে ওর ১৪বছরে মত সাজা হয়। এসময় একাদিক এলাকার জনসাধারণ বলেন আব্দুলের বাবা যদি ওকে জামিনে না আন্ত। হয়তো ও জেলখানাতেই ভাল থাকতো। আপনি ওকে জামিনে বের করে এই ভালো করেছেন। নিজের ছেলের সসম্পর্কে এলাকার একাধিক মানুষের কথা শোনে আব্দুল গাজী পিতা এছাক গাজী এলাকাবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন আপনারা আমাকে একটু উপকার করুন ওকে পুলিশে দিয়ে দিন। আমি এই ছেলে পরিচয় কখনো দিবোনা। এই কথা শুনে আব্দুল পুলিশের ভয়ে ঘটনাস্থল থেকে দৌড় দিয়ে পালাবার চেষ্টা করে তখন ইটের সাথে বাড়ি খেয়ে পড়ে যায় মাটিতে। তখন এলাকাবাসী তাকে ধরে ফেলে।এবং সিদ্ধান্ত নেয় যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে তুলে দিবেন। মাদক ব্যবসায়ী আবদুল গাজীকে।তখন এলাকার মুরব্বিদের বলেন আব্দুল আমি আর কখনো কোনো অন্যায়ের সাথে জড়িত হবোনা। এ বলে হাতে-পায়ে ধরে কান্না কাটি করেন। আব্দুল গাজী তখন এলাকার লোকজন আব্দুল কে শেষবারের মত ভালো হয়ে যাওয়ার জন্য সুযোগ দেয়। কিন্তুু সেই সুযোগ।দেওয়া ভুল ছিলো এলাকার এলাবাসীর।সেই কথা বলেন গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। কিন্তু খারাপ যে কখনও ভাল হয় না। তা আবার প্রমাণ করে দেখালেন ইয়াবা ব্যবসায়ী আব্দুল। তবে ঘটনার দিন রাত ৯ টার সময় এলাকাবাসী জানতে পারেন আব্দুল পটুয়াখালী ২৫০ শয্যা মেডিকেলে টিটমেন নিচ্ছেন।

গনমাধ্যম কর্মিদের কাছে স্হানীয় এলাকাবাসী জানায় যে সব শুনলেন আপনারা। এবার এই ছেলেটির কথা একটু শুনুন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আবদুলের একজন বন্ধু জানাই মূলত তার মাদক ব্যবসায় বাধা হয় দাঁড়িয়েছেন যারা তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করবেন তাই তিনি চিকিৎসা নেওয়ার জন্য ভর্তি হয়েছেন। এবং তাকে যেন ভবিষ্যতে কেউ কিছু না বলে। তাই তিনি এই কৌশল অবলম্বন করেছেন। পাশাপাশি প্রশাসনের মাদকবিরোধী অভিযান চলছে দেশজুড়ে এই অভিযান থেকে মুক্তি পেতে এই কৌশাল নিয়েছেন তিনি।   এদিকে এলাকার মুরুব্বিরা বলেন মীর জাফরকেও হার মানিয়েছেন এই আব্দুল। তারা আরও বলেন যে এরকম একেকটি আব্দুল যদি প্রতিটি গ্রামে থাকে ওই এলাকার লোকজন নরকের জ্বলবে। বলে আমরা মনে করি। তারা সাংবাদিকদের আরও জানান ও বিএনপি'র আমলে অনেক জ্বালিয়েছেন এলাকার নিরীহ মানুষদের। এখনো দল ক্ষমতায় নেই তাই মাদক ব্যবসা করে ভাল ভাবে জীবনযাপন করছে আর যদি কেউ এই ব্যাপারে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাকে দেওয়া হয় হুমকি তোমার গরে মাদক রেখে পুলিশকে খবর দিব বেশি বুঝতে যেওনা। যার যার কাজ তাকে করতে দাও। তারা আরো বলেন বাবা আমরা তাই ভয়ে কিছু বলি না। এখন দেখছি আব্দুল যা বলেছিল সবাইকে তাই করে দেখাল। ও একটি খারাপ ছেলে যে সেটা এখন বিশ্বাস করলাম। আমরা আপনাদের মিডিয়ার মাধ্যমে প্রশাসনে দৃষ্টি আর্কশন  কারছি পুরো বিষয়টি দেখার জন্য।ওকে কেউ মারধোর করে নেই কিন্তু, ও মিথ্যে অভিযোগ সাজিয়ে অসুস্থ তার ভাব দেখাচ্ছে। আর ভালো ছেলেদের বলছে তারা মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। আমরা ইয়াবা ব্যবসায়ী চঁাদাবাজ যুবদলের ক্যাডার এই আব্দুল থেকে কিভাবে মুক্তি পেতে পারি বলেন এলাকাবাসী।


নিজস্ব প্রতিবেদক TMNews24..
Blogger দ্বারা পরিচালিত.