সিরাজগঞ্জে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে পুলিশে চাকরি নেওয়ায় আটক ৪
সিরাজগঞ্জে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদ দাখিল করে পুলিশ কনস্টেবল পদে চাকরি
নেওয়ার অভিযোগে আটক চার যুবককে প্রতারণার মামলায় জেলহাজতে পাঠিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতে নেওয়া হলে বিচারক তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে বুধবার রাতে নিজ নিজ বাড়ি থেকে এদের আটক করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে আটকদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়।
এরা হলেন, সদর উপজেলার বাগবাটি ইউনিয়নের ধলডোব গ্রামের ইউনুস আলীর ছেলে আব্দুল খালেক (১৯), একই ইউনিয়নের খোড়ারগাঁতী এলাকার মোতালেব হোসেনের ছেলে ওবায়দুল হক (২৪) ও হযরত আলীর ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন (২৩) ও কামারখন্দ উপজেলার চালা গ্রামের সনোয়ার হোসেনের ছেলে মুনসুর আলী (১৯)।
সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, আটকরা জাল মুক্তিযোদ্ধা সনদ দাখিল করে চাকরির আবেদন করে। মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রাথমিকভাবে তাদের চাকরি হয়। এরপর চূড়ান্ত পুলিশি তদন্তে ওই চারজনের জাল সনদের বিষয়টি ধরা পড়ে। বুধবার রাতে তাদের আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে প্রতারণার মামলা করা হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ (পিপিএম) বলেন, ৬ মার্চ পুলিশ লাইনে বিভিন্ন কোটা ও নারী-পুরুষ মিলে ২০৭ জনকে পুলিশ কনস্টেবল পদে প্রাথমিকভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পুলিশি তদন্তে জাল সনদের কারণে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও বিবাহিত হওয়ায় আরও কয়েকজনকে নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
TMNews24 প্রতিনিধি ওমরসানি।
বৃহস্পতিবার বিকেলে আদালতে নেওয়া হলে বিচারক তাদের জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এর আগে বুধবার রাতে নিজ নিজ বাড়ি থেকে এদের আটক করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে আটকদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা দায়ের করা হয়।
এরা হলেন, সদর উপজেলার বাগবাটি ইউনিয়নের ধলডোব গ্রামের ইউনুস আলীর ছেলে আব্দুল খালেক (১৯), একই ইউনিয়নের খোড়ারগাঁতী এলাকার মোতালেব হোসেনের ছেলে ওবায়দুল হক (২৪) ও হযরত আলীর ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন (২৩) ও কামারখন্দ উপজেলার চালা গ্রামের সনোয়ার হোসেনের ছেলে মুনসুর আলী (১৯)।
সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ দাউদ এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, আটকরা জাল মুক্তিযোদ্ধা সনদ দাখিল করে চাকরির আবেদন করে। মুক্তিযোদ্ধা কোটায় প্রাথমিকভাবে তাদের চাকরি হয়। এরপর চূড়ান্ত পুলিশি তদন্তে ওই চারজনের জাল সনদের বিষয়টি ধরা পড়ে। বুধবার রাতে তাদের আটক করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ বাদী হয়ে প্রতারণার মামলা করা হয়েছে।
সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ (পিপিএম) বলেন, ৬ মার্চ পুলিশ লাইনে বিভিন্ন কোটা ও নারী-পুরুষ মিলে ২০৭ জনকে পুলিশ কনস্টেবল পদে প্রাথমিকভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়। পুলিশি তদন্তে জাল সনদের কারণে চারজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। এছাড়াও বিবাহিত হওয়ায় আরও কয়েকজনকে নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
TMNews24 প্রতিনিধি ওমরসানি।
পোস্টগুলি
