Header Ads

কুয়াকাটা আলীপুর মহিপুরের নৌ-রুটে আতংকের অপর নাম জলদস্যু মাদক সম্রাট সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহান!!

জলিলুর রহমান সোহেল। পটুয়াখালী প্রতিনিধি।
পটুয়াখালী কুয়াকাটা আলীপুর ও মহিপুর নৌ-রুটে আতংকের অপর নাম সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহান। সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহান রাজনৈতিক ব্যনারে চাঁদাবাজি, মাদকব্যবসা,নারীব্যবসা সহ বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করে বলে স্থানীয় সুত্রে যানাযায়। গত ০৮/০২/১৮ ইং তারিখে রাঙ্গাবালী থানার আন্ডার চর থেকে এফ, বি, মোক্তার-এম,নং-১৯২২২ নামক ট্লারটি (৪ লক্ষ) টাকার সমপরিমান শুটকি মাছনিয়ে কুয়াকাটা মহিপুর খালবাজার থেকে দিনদুপুর চুরিহয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া যায়। এ ঘটনার সত্যতা প্রকাশে সরেজমিন প্রতিবেদনে সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহান সত্যতা প্রকাশ করে এবং দাম্ভিক ভাবে দরাজ কন্ঠে এ ঘটনাটি ঘটিয়েছেন বলে প্রতিবেদক'কে জানান। নিরুপায় হতদরিদ্র্য ট্লার মাঝি তার শেষ সম্বলটুকো বাচাঁতে ছুটেযান মহিপুর থানায়। মহিপুর থানার অফিসার ইনচার্য ইন্সপেক্টর( নিরস্ত্র) মোঃ মিজানুর রহমান হতদরিদ্র্য ট্লার মাঝি দাড়ান এবং মোঃ রফিককে একটি লিখিত অভিযোগ দিতে বলেন। পাশাপাশি ট্লার উদ্ধারে ডিউটিরত এস,আই,হাফিজুর রহমানকে নির্দ্দেশ প্রদান করেন। চুরি হওয়া ট্লাটি মহিপুর কবরখোলা নদীপারে সন্ধান পেয়ে থানা পুলিশ ট্লারটি উদ্ধার করতে সক্ষম হয়। মহিপুর থানা পুলিশের জোরালো সক্রিয় পদক্ষেপে এই ট্লার চুরির ঘটনার রহস্য উন্মচিত হয়। ভুক্তভুগি রফিক মাঝির লিখিত অভিযোগ প্রাপ্ত হইয়া গত ০৯/০২/১৮ইং তারিখ সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহান (৩৫) ও মোঃ ফাইদুল (৩০) সহ-অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জনকে আসমি করে দন্ড বিধির ৩২৩/৩৭৯/৪২৭/৫০৬-পেনাল কোড-১৮৬০ মোতাবেক অভিযোগটি এজাহার ভুক্ত করেন। এ ঘটনার মুলহোতা সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহানকে গ্রেফতার করে মহিপুর থানাপুলিশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। পাশাপাশি অন্যান্য আসামিদের ধরতে মহিপুর থানাপুলিশ সরেজমিন তৎপর রয়েছে বলে থানা সুত্রে যানাযায়। বর্তমানে সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহান পটুয়াখালী জেলহাজতে রয়েছে বলেও মহিপুর থানাসুত্রে যানায়। কে এই মাটি শাহজাহান? খুজতে ঘটনার অন্তরালে যানাযায় অজানা সব তথ্য। পটুয়াখালীর বিভিন্ন চরঅঞ্চল থেকে কুয়াকাটা আলীপুর মহিপুরে আসা পন্যবাহি মৎস ট্লার সহ ছোট,বড় সকল মাছ ধরার ট্লার থেকে সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহানের পেটোয়া বাহিনী কতৃক চাঁদা উঠানো হয়ে থাকে। চাঁদার টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে প্রাননাশের হুমকি সহ আছে ট্লার ছিনতাইয়ের অসংখ্য নজির তাছাড়া পাশবিক নির্যাতন রয়েছে। সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহান মাদকদ্রব্য বিক্রির করার কাজে তিনি নিজ পরিবারকে ব্যবহার করেন, পাশাপাশি নারী ব্যবসার জন্য নাম মুল্য বিয়েকরে তাদেরকে দিয়েই পরিচালনা করেন তার এই নারী ব্যবসা। এলাকার সাধারন জনগন মহিপুর থানা পুলিশকে ধন্যবাদের পাশাপাশি আশংক্ষা প্রকাশ করেন। জামিনে মুক্তিলাভের পরেযেনো সন্ত্রাসী মাটি-শাহজাহান তার এই চাঁদাবাজি,মাদকব্যবসা, নারী-ব্যবসা,পুনরায় করতে না পারে এ বেপারে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের আসু- হস্থ্যক্ষেপ কামনা করছেন। অন্যথায় জনগন গোটা সমাজ ও পরিবেশ বাঁচাতে আইন নিজেদের হাতে তুলে নিতেপারে বলে প্রতিবেদক'কে জানান।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.