সেই মোতালেবসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা
শিক্ষামন্ত্রীর পিওসহ মন্ত্রণালয়ের উচ্চমান সহকারী ও লেকহেড স্কুলের এক পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। তারা হলেন- শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও) মো. মোতালেব হোসেন ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের (প্রেষণে) উচ্চমান সহকারী নাসির উদ্দিন এবং লেকহেড স্কুলের পরিচালক খালেক হাসান মতিন।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বনানী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিক উদ্দিন আহমেদ এতথ্য নিশ্চিত করে জানান, সোমবার (২২ জানুয়ারি) মধ্যরাতে বনানী থানায় মামলা করেন ডিবির এসআই মনিরুল ইসলাম মৃধা। মামলা নম্বর ৩৬। আসামিদের বিরুদ্ধে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে তাদেরকে রবিবার (২১ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) গ্রেফতার করেছে। গুলশান ও বছিলা এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
মামলায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬১, ১৬২ ও ১৬৩ নম্বর ধারা উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, মোতালেব ও নাসিরের বিরুদ্ধে লেকহেড স্কুল খুলে দেওয়ার তদবিরে ঘুষ লেনদেন হয়েছে। এছাড়া ঘুষ প্রদানকারী লেকহেড গ্রামার স্কুলের মালিক খালেদ হাসান মতিনের নামও উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কর্মকর্তারা। এছাড়া আসামিরা প্রাথমিকভাবে তাদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ স্বীকার করেছেন।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার গ্রেফতার তিনজনকে আদালতে তোলে রিমান্ড আবেদন করা হবে।
পরিবার ও থানা সূত্র জানা যায়, গত শনিবার বিকেলে শিক্ষামন্ত্রীর পিও মো. মোতালেব হোসেনকে রাজধানীর বসিলা এলাকা থেকে ডিবি পরিচয়ে কয়েকজন ব্যক্তি মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যায়। মোতালেব সেখানে তার নির্মাণাধীন বহুতল বাড়ির কাজ তদারক করতে গিয়েছিলেন। ওই দিন হাজারীবাগ থানায় পরিবারের পক্ষ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। একই দিন রাজধানীর গুলশানের লেকহেড গ্রামার স্কুলের পরিচালক খালেদ হাসান মতিনকে অপহরণের অভিযোগে গুলশান থানায় জিডি হয়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রেষণে কর্মরত উচ্চমান সহকারী নাসির উদ্দিন নিখোঁজ হন। তিনি খিলক্ষেত এলাকার লেকসিটি কনকর্ডে থাকতেন। সব ঘটনাই নিখোঁজদের স্বজনরা সংশ্লিষ্ট থানায় জিডি করেছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ডিবি পুলিশ তাদেরকে গ্রেফতার বা আটকের কথা অস্বীকার করেছিলো।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) রাতে ডিএমপির (মিডিয়া) উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. মাসুদুর রহমান জানিয়েছিলেন, এদিন সকাল সাড়ে ৮টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চমান সহকারী মো. নাসির উদ্দিনকে এক লাখ ৩০ হাজার টাকাসহ গুলশান এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তার সঙ্গে যোগাযোগের সূত্র ধরে মোতালেব হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। অপর এক অভিযানে লেকহেড স্কুলের মালিক মো. খালেদ হাসান মতিনকে গুলশান এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) বনানী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিক উদ্দিন আহমেদ এতথ্য নিশ্চিত করে জানান, সোমবার (২২ জানুয়ারি) মধ্যরাতে বনানী থানায় মামলা করেন ডিবির এসআই মনিরুল ইসলাম মৃধা। মামলা নম্বর ৩৬। আসামিদের বিরুদ্ধে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এর আগে তাদেরকে রবিবার (২১ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) গ্রেফতার করেছে। গুলশান ও বছিলা এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
মামলায় ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬১, ১৬২ ও ১৬৩ নম্বর ধারা উল্লেখ করা হয়েছে। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, মোতালেব ও নাসিরের বিরুদ্ধে লেকহেড স্কুল খুলে দেওয়ার তদবিরে ঘুষ লেনদেন হয়েছে। এছাড়া ঘুষ প্রদানকারী লেকহেড গ্রামার স্কুলের মালিক খালেদ হাসান মতিনের নামও উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, তদন্তে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পেয়েছে তদন্ত কর্মকর্তারা। এছাড়া আসামিরা প্রাথমিকভাবে তাদের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ স্বীকার করেছেন।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার গ্রেফতার তিনজনকে আদালতে তোলে রিমান্ড আবেদন করা হবে।
পরিবার ও থানা সূত্র জানা যায়, গত শনিবার বিকেলে শিক্ষামন্ত্রীর পিও মো. মোতালেব হোসেনকে রাজধানীর বসিলা এলাকা থেকে ডিবি পরিচয়ে কয়েকজন ব্যক্তি মাইক্রোবাসে করে তুলে নিয়ে যায়। মোতালেব সেখানে তার নির্মাণাধীন বহুতল বাড়ির কাজ তদারক করতে গিয়েছিলেন। ওই দিন হাজারীবাগ থানায় পরিবারের পক্ষ থেকে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। একই দিন রাজধানীর গুলশানের লেকহেড গ্রামার স্কুলের পরিচালক খালেদ হাসান মতিনকে অপহরণের অভিযোগে গুলশান থানায় জিডি হয়।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রেষণে কর্মরত উচ্চমান সহকারী নাসির উদ্দিন নিখোঁজ হন। তিনি খিলক্ষেত এলাকার লেকসিটি কনকর্ডে থাকতেন। সব ঘটনাই নিখোঁজদের স্বজনরা সংশ্লিষ্ট থানায় জিডি করেছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে ডিবি পুলিশ তাদেরকে গ্রেফতার বা আটকের কথা অস্বীকার করেছিলো।
রবিবার (২১ জানুয়ারি) রাতে ডিএমপির (মিডিয়া) উপ-কমিশনার (ডিসি) মো. মাসুদুর রহমান জানিয়েছিলেন, এদিন সকাল সাড়ে ৮টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উচ্চমান সহকারী মো. নাসির উদ্দিনকে এক লাখ ৩০ হাজার টাকাসহ গুলশান এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তার সঙ্গে যোগাযোগের সূত্র ধরে মোতালেব হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়। অপর এক অভিযানে লেকহেড স্কুলের মালিক মো. খালেদ হাসান মতিনকে গুলশান এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।