অবশেষে সেই অস্ত্রধারী নিয়াজুলকে নিয়ে মুখ খুললেন শামীম, যা বললেন আইভি
শামীম ওসমানের সমর্থক ও সেলিনা হায়াৎ আইভীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের সময়ে অস্ত্রধারী সেই আলোচিত নিয়াজুলকে নিয়ে নিজের বক্তব্য জানালেন শামীম ওসমান।
বুধবার বিকেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ভিডিও ফুটেজ বলবে নিয়াজুল কতটুকু দোষী নাকি নির্দোষ? সে অস্ত্র বের করেছিলো, পরে তার অস্ত্র খোয়া গেছে। কিন্তু যে অস্ত্রটা পেয়েছে সে তো আর পুলিশকে ফেরত দেয়নি। তাহলে অস্ত্রটা কোথায়? পরীক্ষা করা হোক, সেখান থেকে কোনো গুলি হয়েছে কিনা। আমাদের কোনো আপত্তি নেই।
তবে নিয়াজুল নামের কাউকে ডিফেন্ড করতে চাননা জানিয়ে শামীম ওসমান বলেন, তার প্রতি আমাদের সহানুভূতি আছে কারণ সে নজরুল ইসলাম সুইটের ছোট ভাই। যে দল করতে গিয়ে জেলখানাতেও নিরাপদ থাকতে পারেনি। তাকে জেলখানা থেকে বের করে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, বাড়িঘর ভেঙে লুটপাট করা হয়েছে। আর এখনও বিএনপির কর্মীরা এসে নিয়াজুলকে মারধর করে। আর যার নেতৃত্বে মারধর করে তিনি নারায়ণগঞ্জের জেলা পর্যায়ের নেতা ও সিটি কর্পোরেশনের মেয়র।
নিয়াজুলের অস্ত্র খোয়া গেছে জানিয়ে শামীম ওসমান বলেন, নিয়াজুল সাহেবের বোন আমার কাছে এসে কান্নাকাটি করেছে। তার অবস্থা খারাপ, তার বুকের পাজর ভেঙেছে। তার অস্ত্র খোয়া যাওয়ার মামলা পুলিশ এখনো নেয়নি।
এরপর তিনি সাংবাদিকদের হামলার ভিডিও ফুটেজ দেখান। বলেন, নিয়াজুল একজন ব্যবসায়ী, মার্কেটের মালিক। তার ভাই মারা গেছে। সে যে একা একা হেটে যাচ্ছিলো। তিন দফা মারা হয়েছে এই ভদ্রলোককে। এরপরে চতুর্থ দফায় সে অস্ত্র বের করেছে। কেউ আপনাকে মারলেও তো আপনি লাঠি ধরবেন আর তাকে উপযুক্ত মনে করে সরকার লাইসেন্স করে দিয়েছে। তবে আইভীকে যদি নিয়াজুল মারতে গিয়ে থাকে তবে সেটা গুরুতর অপরাধ। পুলিশের উচিত তদন্ত করা। অস্ত্র খুঁজে বের করুন, তদন্ত করুন। সে দোষী হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করি।
নারায়ণগঞ্জের ফুটপাতে হকার বসানোকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সাংসদ শামীম ওসমান ও মেয়র আইভী সমর্থকদের সংঘর্ষে মেয়র আইভী, সাংবাদিকসহ শতাধিক আহত হয়। প্রকাশ্যে অস্ত্রের মহড়াসহ দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ দুই শতাধিক শর্ট গানের ফাঁকা গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর চাষাঢ়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সেসময় অস্ত্র উঁচিয়ে তেড়ে গেলে গণধোলাইয়ের শিকার হন শামীম ওসমানের সমর্থক নিয়াজুল।
বুধবার বিকেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ভিডিও ফুটেজ বলবে নিয়াজুল কতটুকু দোষী নাকি নির্দোষ? সে অস্ত্র বের করেছিলো, পরে তার অস্ত্র খোয়া গেছে। কিন্তু যে অস্ত্রটা পেয়েছে সে তো আর পুলিশকে ফেরত দেয়নি। তাহলে অস্ত্রটা কোথায়? পরীক্ষা করা হোক, সেখান থেকে কোনো গুলি হয়েছে কিনা। আমাদের কোনো আপত্তি নেই।
তবে নিয়াজুল নামের কাউকে ডিফেন্ড করতে চাননা জানিয়ে শামীম ওসমান বলেন, তার প্রতি আমাদের সহানুভূতি আছে কারণ সে নজরুল ইসলাম সুইটের ছোট ভাই। যে দল করতে গিয়ে জেলখানাতেও নিরাপদ থাকতে পারেনি। তাকে জেলখানা থেকে বের করে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, বাড়িঘর ভেঙে লুটপাট করা হয়েছে। আর এখনও বিএনপির কর্মীরা এসে নিয়াজুলকে মারধর করে। আর যার নেতৃত্বে মারধর করে তিনি নারায়ণগঞ্জের জেলা পর্যায়ের নেতা ও সিটি কর্পোরেশনের মেয়র।
নিয়াজুলের অস্ত্র খোয়া গেছে জানিয়ে শামীম ওসমান বলেন, নিয়াজুল সাহেবের বোন আমার কাছে এসে কান্নাকাটি করেছে। তার অবস্থা খারাপ, তার বুকের পাজর ভেঙেছে। তার অস্ত্র খোয়া যাওয়ার মামলা পুলিশ এখনো নেয়নি।
এরপর তিনি সাংবাদিকদের হামলার ভিডিও ফুটেজ দেখান। বলেন, নিয়াজুল একজন ব্যবসায়ী, মার্কেটের মালিক। তার ভাই মারা গেছে। সে যে একা একা হেটে যাচ্ছিলো। তিন দফা মারা হয়েছে এই ভদ্রলোককে। এরপরে চতুর্থ দফায় সে অস্ত্র বের করেছে। কেউ আপনাকে মারলেও তো আপনি লাঠি ধরবেন আর তাকে উপযুক্ত মনে করে সরকার লাইসেন্স করে দিয়েছে। তবে আইভীকে যদি নিয়াজুল মারতে গিয়ে থাকে তবে সেটা গুরুতর অপরাধ। পুলিশের উচিত তদন্ত করা। অস্ত্র খুঁজে বের করুন, তদন্ত করুন। সে দোষী হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি করি।
নারায়ণগঞ্জের ফুটপাতে হকার বসানোকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার সাংসদ শামীম ওসমান ও মেয়র আইভী সমর্থকদের সংঘর্ষে মেয়র আইভী, সাংবাদিকসহ শতাধিক আহত হয়। প্রকাশ্যে অস্ত্রের মহড়াসহ দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ দুই শতাধিক শর্ট গানের ফাঁকা গুলি ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর চাষাঢ়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
সেসময় অস্ত্র উঁচিয়ে তেড়ে গেলে গণধোলাইয়ের শিকার হন শামীম ওসমানের সমর্থক নিয়াজুল।