পটুয়াখালীতে সুবিধা বঞ্চিতদের পাশে সাংবাদিক জলিলুর রহমান সোহেল

মহান সৃষ্টি র্কতা বলছেনে " আশ্রাফুল মাকলুকাত"  সৃষ্টরির শ্রষ্ঠে হলো মানব জাতী। আর এই অসহায় ও নম্নিশ্রণেী মানুষরে জন্য, সমাজে বত্তিবানরো কতটুকু'ইবা সাহার্য্যাথে এগয়িে গয়িছে।ি এ সকল হসিবে নকিশেে হয়তো সঠকি উত্তর পাওয়া যাবনো, তাই বল'েতো আর জীবনও থমেে থাকনো।

র্বতমানে শতৈপ্রবাহে সারাদশে যখন শীতে কাপছ,ে সরকারি ত্রান যদওি সরকারি হসিবে অনুযায়ী  ১৭ কোটি মানুষরে মাঝে মোট ৪০ লক্ষ শীতবস্ত্র কম্বল বতিরন করছে।ে যদওি চাহদিা অনুযায়ী  যত সামান্যতম। পটুয়াখালী জলোর শীর্তাত অসহায় মানুষরে খোজখবরে সংবাদ সংগ্রহ করার সময়, অস্থায়ী যাযাবর জীবন যাত্রাপথে গলাচপিা ফরেী ঘাটরে মাঠে বরেে উঠা শক্ষিা সহ বভিন্নি সুবধিা বঞ্চতি শশিুদরে পাশে গয়িে দারালনে  পটুয়াখালী জলো শাখার ন্যাশনাল প্রসে সোসাইটি ( ঘচঝ) এর সভাপতি এবং সনিয়ির সাংবাদকি জললিুর রহমান সোহলে।

তাদরে খোজ নয়িে জানা যায়, এ শতৈপ্রবাহরে কারনে কনকনে শীতে যখন দশে কাপছ,ে তখনো সরকারি বা কোন বৃত্তবান, এনজওি কহে'ই এগয়িে আসনে।ি  তারা বল,ে আমরাও'তো মানুষ, আমাদরে খোজখবর কহেই নয়েনা, এই ঠন্ডায় ছোট ছোট ছলেে পুলনেয়িে খুব কষ্টে আমরা দনি কাটাইতাছ,ি কি করুম আমাদরে জন্ম'ই যনে একটা অভশিাফ। এক র্পযায় সুবধিা বঞ্চতি শশিুদরে জন্য  যত সামান্য কছিু নগত টাকা একজন অভভিকরে হাতে তুলদেয়িে নজিরে শরীররে ব্যবহারকৃত শীতরে  বশ্র খুলদেনে সাংবাদকি জললিুর রহমান সোহলে।

প্রতবিদেকরে এক উত্তরে তনিি বলনে, আসলে আমি অতি সামান্য একজন রপর্িোটার, তাছারা আমার কাছে অতো র্অথ'ও নইে, যদি সার্মথ্য থাকতো তাহলে অশ্যই পথশশিু সহ অভহলেতি মানুষরে জন্য কছিু করার ইচ্ছে যাগ,ে কন্তিু স্বাদ আছে সার্মথ্য নইে, তাই গায়রে শীতবস্ত্র খুলে দলিাম,  এর চয়েে বশেকিছিু না। সাংবাদকি জললিুর রহমান সোহলে এর মতো সবাই অসহায়দরে পাশে দারয়িে একটু সহনুভূতরি হাত ছানি কি দতিে পারনিা!  কারণ, মানুষ মানুষরে জন্য,  জীবন জীবনরে জন্য।