Header Ads

নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে অবৈধ ইটভাটায় পটুয়াখালী পতিদিন বাড়ছে নানা রোগব্যাধি যেন দেখার কেউ নেই

Tmnews24
পটুয়াখালী শারিকখালীতে বেআইনিভাবে 
  নির্মিত হচ্ছে  ( মুনা ব্রিকস্) ইটভাটা

বিশেষ প্রতিনিধি জলিলুর রহমান পটুয়াখালী


পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন ১০ নং পূর্ব শারিকখালী সরকারি অর্পিত সম্পত্তিতে বেআইনিভাবে নির্মিত হচ্ছে কোটি টাকা ব্যায়ে ইটভাটা ( মুনা ব্রিকস্)। সরকারি বিধি অনুযায়ী, ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ বিধিমালা) অনুসরন করেই আধুনিক প্রযুক্তির ইটভাটার জন্য জ্বালানি সাশ্রয়ী, উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন, হাইব্রিড হফম্যান,  কিল্‌ন্দদূন , জিগজ্যাগ কিল্‌ন্,  ভারটিক্যাল স্যাফ্‌ট ব্রিক কিল্‌ন্, টানেল কিল্‌ন্ ইত্যাদি নানাবিধ পরিবেশ বান্ধব প্রযুক্তি সম্মলিত সমন্বয়ে ইটভাটা তৈরীর জন্য আইনে বলা হয়েছে। পাশাপাশি জেলা প্রশাসকের নিকট হইতে লাইসেন্স গ্রহণ ব্যতিরেকে, কোন ব্যক্তি ইটভাটায় ইট প্রস্তুত করিতে পারিবেন না সহ কোন ব্যক্তি ইট প্রস্তুত করিবার উদ্দেশ্যে কৃষিজমি,পাহাড় বা টিলা হইতে মাটি কাটিয়া বা সংগ্রহ করিয়া ইটের কাঁচামাল হিসাবে ব্যবহার করিতে পারিবেন না, বলে বিধান না থাকলেও, আইন কানুন বিধি নিষেধকে তোয়াক্কা না করে,
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত উপজেলা বা ইউনিয়ন বা গ্রামীণ সড়ক ব্যবহার করিয়া কোন ব্যক্তি ভারি যানবাহন দ্বারা ইট বা ইটের কাঁচামাল পরিবহন করিতে পারিবেন না। তাছাড়া  আবাসিক ও সংরক্ষিত বা বাণিজ্যেক এলাকা সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা বা
উপজেলা সদর সরকারি বা ব্যক্তি মালিকানাধীন বন, অভয়ারণ্য, বাগান
জলাভূমি,কৃষি জমি,পরিবেশগত
সংকটাপন্ন এলাকা। বিশেষ করে রেলপথ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল ও ক্লিনিক, গবেষণা প্রতিষ্ঠান,অনুরূপ কোন স্থান বা প্রতিষ্ঠান হইতে কমপক্ষে ১ (এক) কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে এবং
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মিত উপজেলা বা ইউনিয়ন বা গ্রামীণ সড়ক হইতে কমপক্ষে ১/২ (অর্ধ) কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যে ইটভাটা নির্মাণের কথা থাকলেও 


প্রভাবশালিদের
ইন্দ্রজালে পকেট বন্ধি হয়ে একশ্রেনীর
সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারিদে গোপন
সমন্বয়ে  সরকারী প্রজ্ঞাপনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে তুলছে ইটভাটা। এরই ধারাবাহিকতায় 

পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন (১০-নং)পূর্ব শারিকখালি জে,এল,নং-(৮৫) খতিয়ান নং(৩৪৪) দাগ নং-২৫৮১,২৫৬৬, ২৫৭৯,২৫৮৩,২৫৮৪,২৫৫৮,২৫৫৯,২৫৮৩২৮৯,২৫৫৫,v.p ২৫৮৫,v.p-১৪৫৪/১৬২১ মোট জমির পরিমাণ (৩ একর-৪৭শতাংশ) সরকারি অর্পিত সম্পত্তির উপর কোটি 



টাকা ব্যয় ইটভাটার নির্মান কাজের খবর পাওয়া যায়। এ ঘটনার সত্যতা প্রকাশে সরেজমিন প্রতিবেদনে বেড়িয়ে আসে অজানা সব তথ্য। প্রকৃত এ'জমির মালিক একাধিক হিন্দু জনগোষ্ঠী সম্প্রদায়ের। যার মধ্যে ভুবন মোহন পিতাঃ জগ মোহন মুখোপাধ্যায়। নগেন্দ্র নাথ পিতাঃ মদন মোহন মুখোপাধ্যায়। মনোরঞ্জন,প্রভাত রঞ্জন পিতাঃ উমাচরন সরকার। তরঙ্গিনী জং গঙ্গাচরন সরকার, মনিন্দ্য নাথ পিতা অজ্ঞাত। উপেন্দ্র নাথ,অনীল কুমার পিতাঃ সুরেন্দ্রনাথ সরকার। হিরেন্দ্রমোহন,রাজেন্দ্র মোহন,সতীন্দ্র মোহন,জ্ঞানেন্দ্র মোহন,রবীন্দ্র নাথ,কল্যান কুমার পিতাঃ বামাচরন সরকার। কিরন চন্দ্র পিতাঃ অন্নদা চরন সরকার।মনীন্দ্র মোহন,ফনিন্দ্র মোহন পিতাঃ মোহিনী মোহন সরকার। উপেন্দ্র নাথ, অক্ষয় কুমার,অনীল কুমার পিতাঃ রাইচরন সরকার। সৌদামনি জং বসন্ত কুমার সেন।শশী কুমার,নরেন্দ্র কুমার,সুরেন্দ্র কুমার,পিতাঃ প্রসন কুমার। রমনী মোহন,রুহিনী মোহন,পিতাঃ রাজ কুমার সরকার। বিধু মুখী জং মধু সুধন সরকার। দিজেন্দ্র মোহন,মনিন্দ্র মোহন পিতাঃ দীন বন্ধু সরকার।রেবতি মোহন,জ্যোতি রিন্দ্র পিং গোপাল গোবিন্দ সরকার।কামাক্ষা চরন,প্রফুল্ল কুমার,নারায়ন চন্দ্র,শান্তি রঞ্জন পিং হরি গোবিন্দ সরকার। সরলা সুন্দরী, জং কৈলাশ চন্দ্র দাস গুপ্ত প্রমুখ। 
Tmnews24


কালের পরিবর্তের সাথে সাথে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাঁ,সংখ্যালগু নির্যাত, পারিবারিক কোলাহ ইত্যাদি নানা কারনেই এ সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীরা পারি জমিয়েছে দেশ ও দেশের বাহিরের বিভিন্ন স্থানে। অনুসন্ধানে আরো জানা যায় প্রভাবশালীদের প্রাননাশের হুমকিতে অনেকেই ফিরছেনা পৈএিক বসত ভিটায়। সরকারি অনুমতি ছাড়াই আবাদি জমি ও প্রাকৃতিক পরিবেশ ধ্বংস করে অট্টালিকা তৈরী করছে মুনা ব্রিক্স সহ বিভিন্ন অবৈধ ইট ভাটার কর্তৃপক্ষ , তারা'ই অনু সন্ধান চলছে আমাদের সাথে থাকুন।

এই পাতার আরো খবর
Blogger দ্বারা পরিচালিত.