Header Ads

পটুয়াখালীতে অসহায় পরিবারের গাছ কেটে সম্পত্তি জবরদখল বাউফল উপজেলায় এ ঘটনা ঘটে


পটুয়াখালী বাউফল বিলবিলাসে পৈএিক জমি জবর দখল,ফলজ ও বনজ গাছ সাবার
জলিলুর রহমান (সোহেল) পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃ এক শ্রেনীর অসাধু ভূমি জবরদখলকারি ও বন দস্যুরা নির্বিচারে উজার করে দিচ্ছে দেশের ফলজ ও বনজ সম্পদ পৃথিবী থেকে বাংলাদেশের আয়তনের ২০ গুন সম আয়তনের বনভূমি উজাড় হয়ে গেছে। ইতোমধ্যে বন উজাড়ের নেতিবাচক প্রভাব পৃথিবীতে পড়তে শুরু করেছে। পরিবেশের ভারসম্য রক্ষায় একটি দেশের মোট আয়তনের ২৫ ভাগ বনভূমি থাকা প্রয়োজন। অথচ বাংলাদেশে মোট বনভূমির পরিমান রয়েছে ১৭.৪ ভাগ। দেশের মোট আয়তন ১লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিঃ মিঃ। এর মধ্যে বনাঞ্চল ২৩ হাজার ৯’শ ৯৮ বর্গ কিঃ মিঃ। জনসংখ্যা চাহিদার তুলনায় বনভূমির পরিমাণ খুবই কম। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ছড়ানো-ছিটানো যে অল্প পরিমাণ ফলজ ও বনভূমি রয়েছে তাও মানুষ নির্বিচারে কেটে সাবাড় করছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৪/১১/১৭ ইং তারিখ শুক্র বার বেলা ৩:২০ মিঃ ঘটিকা পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলাধীন বিলবিলাস ইউনিয়নের বিলবিলাস গ্রামের মৃতঃ সুলতান মিয়ার ছেলে এনামুল হক অশ্রু, (৬৫), মনির মিয়া (৫৫) মাহাবুবুর রহমান(৫২) মেজবাউল হক (৪৮) জাহিদুল হক নিজাম(৪২)আনিছুর রহমান আনিছ(৩৯),এ,এস,এম ইকবাল মিয়া (৩৫), নাজমুল হক (তপন) (৪৫), পিতা মৃত শানু মিয়া, জয়নাল খাঁ(৪৫) পিতা অজ্ঞাত,মোঃ আছিব (২১) পিতা এনামুল হক কতৃক একই গ্রামের
MY নজরুল হক মিয়া বাড়ির মৃতঃ আওলাদ মিয়ার ছেলে মোঃ শাহ্জাদা (৩৫) এর পৈএিক বসতী ভিটা জবর দখল, ফলজ ও বনজ গাছ কাটা সহ- প্রান নাশের হুমকির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনার সত্যতা প্রকাশে সরজমিন প্রতিবেদনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারটির মোঃ শাহ্জাদা মিয়া (৩৫) প্রতিবেদক’কে জানান ঘটনার উল্লেখিত তারিখ এর সময় আমি আমার বসত বাড়িতেই ছিলাম হঠাৎ করেই বাহিরে হৈচৈ শুনতে পেলে আমি বাহিরে এসে দেখি আমার ফলজ ও বনজ গাছ কাটছে আমি বাধা দিলে সন্ত্রাসী- ভূমি দস্যুরা আমাকে মারতে শুরু করলে আমি প্রান নাশের ভয়ে স্থান ত্যাগ করলে, সন্ত্রাসীরা নিরবিচারে আমার ফলজ ও বনজ গাছ কেটে নিয়ে যায়। ঘটনাটি কারা ঘটিয়েছে জানতে চাইলে ভুক্তভূগী শাহ্জাদা জানান সন্ত্রাসীরা পূর্ব পুরুষ থেকেই আমাদের বসত বাড়িতে কৃষি ও গবাদিপশু লালন পালন করতেন। সময়ের ব্যবধানে আজ তারাই আমার পৈএিক সম্পত্তি জবর দখল সহ আমাকে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়েই চলছে। আমি আমার বাবা মায়ের ছোট ছেলে। পৈএিক সম্পত্তি চাষাবাদ করেই চলছে আমার জীবন। বাবা, মা-মৃত্যুর আগেই পরিবারের সহোদর ভাই ও বোনেরা জীবন ও জীবিকার উদ্দেশ্য রয়েছে দেশ ও দেশের বাহিরের বিভিন্ন স্থানে, তাই আমাকে থাকতে হয় একা। জবর দখল কারীরা যে কোন সময় আমার প্রান নাশ ঘটাতে পারে বলেই তিনি জানান। তিনি আরো জানান আমি তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহনে বিজ্ঞ আইন জীবিদের সাথেও আলোচনা চলমান রেখেছি। অভিযুক্ত কারিদের সাথে সরজমিনে আলাপকালে মৃতঃ সুলতান মিয়ার ছেলে এনামুল হক অশ্রু প্রতিবেদক’কে জানান এগুলো আমাদের বিরুদ্ধে গভির সরযন্ত্র এধরনের কোন ঘটনা আমাদের দ্বারা হয়নি। আমরা এর তিব্র নিন্দা জানাই। এলাকার সাধারন জনগনের কাছে জানতে চাইলে অজানা ভয়ে সকলেই এরিয়ে যান।
Blogger দ্বারা পরিচালিত.