![]() |
TMNews24 প্রতিনিধি
|
খবর পেয়ে মির্জাগঞ্জ থানার এসআই মো. সাইদুল ইসলাম ও এএসআই বাবুল ইমামকে উদ্ধার করেন এবং ঘটনাস্থল থেকে মো. আনসার (৩৪), মো. জলিল (৪০) নামে দুইজনকে গ্রেফতার করেন। এ সময় রাসেল পালিয়ে যান। গ্রেফতাররা পটুয়াখালীর ছোট বিঘাই গ্রামের মো. রুস্তুম আলীর ছেলে ও রাসেলের আত্মীয়। পরে গফফারকে চিকি।সার জন্য মির্জাগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এ ব্যাপারে মির্জাগঞ্জ থানায় তার বড় ভাই মো. রাজ্জাক বাদী হয়ে আনসার, জলিল ও রাসেলসহ পাঁচজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আবদুল গফফার উপজেলার কাকড়াবুনিয়ার সোনাপুরা গ্রামের লতিফ হাওলাদারের ছেলে ও বেতাগী উপজেলার মিয়ার হাট গ্রামের একটি জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব।
নির্যাতনের বর্ণনা দিয়ে ইমাম গফফার বলেন, আমি একজন ইমাম ও তার পাশাপাশি বিভিন্ন তদবির দিয়ে থাকি। ফলে খবর পেয়ে ওই দিন মির্জাগঞ্জের কাওসার নামে এক ব্যক্তি ফোন করে বলে আমার বড় ভাইয়ের মেয়ে অসুস্থ; তাড়াতাড়ি চলে আসুন। আমি মির্জাগঞ্জ কপালভেড়া পর্যন্ত গেলে রাসেল একটি মোটরসাইকেল যোগে চরের দিকে নিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে বলতে থাকে তুই কুফরি দিস। এই বলে রাসেলসহ ৪/৫ জন পাইপ দিয়ে আমাকে পেটাতে থাকে এবং মাথা ন্যাড়া করে মল খাইয়ে দেয়।
এ ব্যাপারে মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুমুর রহমান বিশ্বাস জানান, অভিযোগ পেয়েছি। অভিযুক্তদের দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে অন্যদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
