বলিউড অভিনেত্রী জিয়া খানের মৃত্যুর ঘটনায় সুরুজ পাঞ্চোলির বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়েছে আদালত। মঙ্গলবার মুম্বাই নগর দায়রা আদালতে এই অভিযোগ গঠন করা হয়।
২০১৩ সালের ৩ জুন রাতে নিজের ফ্ল্যাটে নিহত হন অভিনেত্রী জিয়া খান। মৃত্যুর সময় একটি সুইসাইড নোট লিখে প্রেমিক সুরুজের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করেন তিনি। পরবর্তীতে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করার পর এই খুনের রহস্য ভিন্ন মোড় নেয়।
জিয়া খান শিশুশিল্পী হিসেবে প্রথম অভিনয় করেছিলেন ১৯৯৮ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দিল সে’ছবিতে। এরপর দীর্ঘবিরতি দিয়ে ২০০৭ সালে অভিনয় করেন রামগোপাল ভার্মার ‘নিঃশব্দ’ ছবিতে। অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে অভিনয় করে সবার নজর কাড়েন জিয়া।
পরে অভিনয় করেন ‘গজনি’(২০০৮) ও ‘হাউসফুল’ (২০১০) ছবিতে। ২৫ বছর বয়সী জিয়া খানের বেড়ে ওঠা যুক্তরাজ্যে। পরবর্তীতে মা রাবেয়া আমিনের
সঙ্গে যুক্তরাজ্য থেকে মুম্বাইয়ে বসবাস শুরু করেন। থাকতেন মুম্বাইয়ের জুহু বিচ-সংলগ্ন সাগর সংগীত নামের একটি অ্যাপার্টমেন্টে।
২০১৩ সালের ৩ জুন মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে জিয়া সর্বশেষ ফোনে কথা বলেছিলেন সুরুজের সঙ্গে। তাদের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়েছিল। এমনকি জীবনের শেষ চিঠিতে প্রেমিক সুরুজের বিষয়ে নানা গুরুতর অভিযোগ করে গেছেন জিয়া।
সেগুলোর মধ্যে প্রতারণা, ধর্ষণ ও গর্ভপাতের মতো বিষয়ও ছিল। জিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক থাকলেও বয়সে ২০ বছরের বড় এক নারীর সঙ্গে প্রণয়ে জড়িয়ে পড়েছিলেন সুরুজ। পাঞ্চোলি পরিবারে গয়না সরবরাহ করতেন ওই নারী।
২০১৩ সালের ৩ জুন রাতে নিজের ফ্ল্যাটে নিহত হন অভিনেত্রী জিয়া খান। মৃত্যুর সময় একটি সুইসাইড নোট লিখে প্রেমিক সুরুজের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ করেন তিনি। পরবর্তীতে সিসিটিভি ফুটেজ চেক করার পর এই খুনের রহস্য ভিন্ন মোড় নেয়।
জিয়া খান শিশুশিল্পী হিসেবে প্রথম অভিনয় করেছিলেন ১৯৯৮ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দিল সে’ছবিতে। এরপর দীর্ঘবিরতি দিয়ে ২০০৭ সালে অভিনয় করেন রামগোপাল ভার্মার ‘নিঃশব্দ’ ছবিতে। অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে অভিনয় করে সবার নজর কাড়েন জিয়া।
পরে অভিনয় করেন ‘গজনি’(২০০৮) ও ‘হাউসফুল’ (২০১০) ছবিতে। ২৫ বছর বয়সী জিয়া খানের বেড়ে ওঠা যুক্তরাজ্যে। পরবর্তীতে মা রাবেয়া আমিনের
সঙ্গে যুক্তরাজ্য থেকে মুম্বাইয়ে বসবাস শুরু করেন। থাকতেন মুম্বাইয়ের জুহু বিচ-সংলগ্ন সাগর সংগীত নামের একটি অ্যাপার্টমেন্টে।
২০১৩ সালের ৩ জুন মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে জিয়া সর্বশেষ ফোনে কথা বলেছিলেন সুরুজের সঙ্গে। তাদের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয়েছিল। এমনকি জীবনের শেষ চিঠিতে প্রেমিক সুরুজের বিষয়ে নানা গুরুতর অভিযোগ করে গেছেন জিয়া।
সেগুলোর মধ্যে প্রতারণা, ধর্ষণ ও গর্ভপাতের মতো বিষয়ও ছিল। জিয়ার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক থাকলেও বয়সে ২০ বছরের বড় এক নারীর সঙ্গে প্রণয়ে জড়িয়ে পড়েছিলেন সুরুজ। পাঞ্চোলি পরিবারে গয়না সরবরাহ করতেন ওই নারী।
