তাবিথ আউয়াল প্রার্থী হচ্ছেন এনিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। এই পরিস্থিতিতে আওয়ামীলীগ নেতৃত্ব এখনও নির্ধারণ করতে পারেনি
রাজনীতিঢাকা উত্তরে বিএনপির তাবিথ আউয়াল আওয়ামীলীগের কে
ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে নগরবাসীকে কাঁদিয়ে সব মহলের আফসোস দীর্ঘশ্বাস রেখে অকালে চিরনিদ্রায় শায়িত আনিসুল হকের কবরের মাটি এখনো শুকায়নি। তাই বলে সমাজ জীবন, রাষ্ট্র, আইন থেমে থাকে না।
তার শূন্য আসনে মেয়র পদে উপনির্বাচনে প্রস্তুতির চিন্তাভাবনা যেমন শুরু করেছে সরকার এবং নির্বাচন কমিশন, তেমনি রাজনৈতিক অঙ্গনে জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। কে হচ্ছেন ঢাকা উত্তরে অকাল প্রয়াত আনিসুল হকের উত্তরসুরী
বিএনপির হয়ে তরুণ শিল্পপতি তাবিথ আউয়াল প্রার্থী হচ্ছেন এনিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলেছে, সব মেয়র নির্বাচনের মতো এই উপনির্বাচনেও তারা প্রতিদ্বন্ধিতা করবে। সেখানে দুঃসময়ে আনিসুল হকের সঙ্গে লড়াই করে চমক সৃষ্টি করা তাবিথ আউয়ালই বিএনপির শক্তিশালী প্রার্থী। সেই নির্বাচনে ব্যবসায়ি সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টুর নির্বাচন করার কথা ছিল।
তিনি পলাতক জীবনে তার মনোনয়ন বাতিল হয়ে যাওয়ায় পুত্র তাবিথ আউয়াল প্রার্থী হয়ে চমক সৃষ্টি করেছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার স্নেহভাজন তাবিথ আউয়ালই শেষ পর্যন্ত প্রার্থী হচ্ছেন।
আওয়ামীলীগ কোনোদিন রাজনীতিতে না থাকায় ব্যবসায়িদের জনপ্রিয় নেতা ও টেলিভিশনের দর্শক হৃদয় জয় করা উপস্থাপক আনিসুল হককে ঢাকা উত্তরের মেয়র প্রার্থী করে চমক সৃষ্টি করেনি উত্তরের নগরবাসীর হৃদয় জয় করেছিল তার কাজ দিয়ে।
আনিসুল হক আওয়ামীলীগ কতটা হতে পেরেছিলেন তা নিয়ে দলে প্রশ্ন থাকতে পারে, কিন্তু মৃত্যুতে মানুষের দীর্ঘশ্বাস আহাজারি আলোচনা জানিয়ে দিয়েছে মেয়র হিসাবে সাফল্যের মুকুট তিনি পরেছিলেন। নগরবাসীর সেবক হিসাবে তিনি কতটা উদ্যমী স্বাপ্নিক ও মানুষের প্রত্যাশ্যা পূরণের অঙ্গীকারের জায়গা থেকে কতটা সফল তার প্রমাণ করেছিলেন।
অবৈধ ট্রাক স্ট্যান্ড থেকে সিটি করপোরেশনের জায়গার দখলবাজদের উচ্ছেদ করেই উন্নয়নের গতিধারায় দ্রুত ঢাকা উত্তরকে তিলোত্তমা নগরীর চেহারা দিয়ে। তার নগর ভবন থেকে দুর্নীতি দীর্ঘসূত্রীতা হঠিয়ে প্রমাণ করেছিলেন সৎ নির্লোভ সাহসী নেতৃত্ব লক্ষ্য অর্জনে উদ্যমী ও নিরন্তর সংগ্রাম করলে ফলাফল ঘরে তোলা যায়।
টেন্ডারবাজি ব্যবসায়ি সিন্ডিকেট এবং কমিশন প্রথাকে তিনি নির্বাসিত করেছিলেন বলেই যে জনপ্রিয় হয়েছিলেন তা নয়। তিনি প্রমাণ করেছিলেন প্রকৃতপক্ষেই দলমত নির্বিশেষে তিনি মূলত নগরবাসীর পিতা। নগরপিতা হিসাবে সাফল্যের পথ পাড়ি দিতে দিতে নিয়তির কাছে হেরে অকালেই চলে গেছেন।
ব্যাপক জনপ্রিয়তা নিয়ে নগরবাসীকে কাঁদিয়ে সব মহলের আফসোস দীর্ঘশ্বাস রেখে অকালে চিরনিদ্রায় শায়িত আনিসুল হকের কবরের মাটি এখনো শুকায়নি। তাই বলে সমাজ জীবন, রাষ্ট্র, আইন থেমে থাকে না।
তার শূন্য আসনে মেয়র পদে উপনির্বাচনে প্রস্তুতির চিন্তাভাবনা যেমন শুরু করেছে সরকার এবং নির্বাচন কমিশন, তেমনি রাজনৈতিক অঙ্গনে জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। কে হচ্ছেন ঢাকা উত্তরে অকাল প্রয়াত আনিসুল হকের উত্তরসুরী
বিএনপির হয়ে তরুণ শিল্পপতি তাবিথ আউয়াল প্রার্থী হচ্ছেন এনিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
বিএনপির দায়িত্বশীল সূত্র বলেছে, সব মেয়র নির্বাচনের মতো এই উপনির্বাচনেও তারা প্রতিদ্বন্ধিতা করবে। সেখানে দুঃসময়ে আনিসুল হকের সঙ্গে লড়াই করে চমক সৃষ্টি করা তাবিথ আউয়ালই বিএনপির শক্তিশালী প্রার্থী। সেই নির্বাচনে ব্যবসায়ি সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টুর নির্বাচন করার কথা ছিল।
তিনি পলাতক জীবনে তার মনোনয়ন বাতিল হয়ে যাওয়ায় পুত্র তাবিথ আউয়াল প্রার্থী হয়ে চমক সৃষ্টি করেছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার স্নেহভাজন তাবিথ আউয়ালই শেষ পর্যন্ত প্রার্থী হচ্ছেন।
আওয়ামীলীগ কোনোদিন রাজনীতিতে না থাকায় ব্যবসায়িদের জনপ্রিয় নেতা ও টেলিভিশনের দর্শক হৃদয় জয় করা উপস্থাপক আনিসুল হককে ঢাকা উত্তরের মেয়র প্রার্থী করে চমক সৃষ্টি করেনি উত্তরের নগরবাসীর হৃদয় জয় করেছিল তার কাজ দিয়ে।
আনিসুল হক আওয়ামীলীগ কতটা হতে পেরেছিলেন তা নিয়ে দলে প্রশ্ন থাকতে পারে, কিন্তু মৃত্যুতে মানুষের দীর্ঘশ্বাস আহাজারি আলোচনা জানিয়ে দিয়েছে মেয়র হিসাবে সাফল্যের মুকুট তিনি পরেছিলেন। নগরবাসীর সেবক হিসাবে তিনি কতটা উদ্যমী স্বাপ্নিক ও মানুষের প্রত্যাশ্যা পূরণের অঙ্গীকারের জায়গা থেকে কতটা সফল তার প্রমাণ করেছিলেন।
অবৈধ ট্রাক স্ট্যান্ড থেকে সিটি করপোরেশনের জায়গার দখলবাজদের উচ্ছেদ করেই উন্নয়নের গতিধারায় দ্রুত ঢাকা উত্তরকে তিলোত্তমা নগরীর চেহারা দিয়ে। তার নগর ভবন থেকে দুর্নীতি দীর্ঘসূত্রীতা হঠিয়ে প্রমাণ করেছিলেন সৎ নির্লোভ সাহসী নেতৃত্ব লক্ষ্য অর্জনে উদ্যমী ও নিরন্তর সংগ্রাম করলে ফলাফল ঘরে তোলা যায়।
টেন্ডারবাজি ব্যবসায়ি সিন্ডিকেট এবং কমিশন প্রথাকে তিনি নির্বাসিত করেছিলেন বলেই যে জনপ্রিয় হয়েছিলেন তা নয়। তিনি প্রমাণ করেছিলেন প্রকৃতপক্ষেই দলমত নির্বিশেষে তিনি মূলত নগরবাসীর পিতা। নগরপিতা হিসাবে সাফল্যের পথ পাড়ি দিতে দিতে নিয়তির কাছে হেরে অকালেই চলে গেছেন।